দেশি মুরগি এর চাহিদা বরাবরই অন্যরকম। প্রাকৃতিক পরিবেশে বেড়ে উঠা এইসব মুরগি নিরাপদও বটে। তবে বর্তমানে অনেক জায়গায়ই কিছুটা খোলা মেলা পরিবেশে এই মুরগি পালিত হচ্ছে। কিন্তু আদতে সেগুলোর স্বাদ আসল দেশি মুরগির মতন হয় না।আমাদের দেশি মুরগি গুলো মানিকগঞ্জ,জামালপুর, দিনাজপুরের গ্রামের প্রাকৃতিক পরিবেশেই লালিতপালিত। এগুলোকে কোন ক্ষতিকর ফিড দেওয়া হয় না, এরা ঘুরে ঘুরে প্রাকৃতিক খাবারই খায়। গৃহস্থালি পরিবার গুলো থেকে সংগ্রহ করে সম্পূর্ণ শরিয়াহ সম্মত উপায়ে অর্থাৎ হালাল ভাবে জবাআমাদের দেশি মুরগি আমরা কোন ধরণের ফার্ম থেকে এনে দিচ্ছি না, এগুলো গ্রামের প্রাকৃতিক পরিবেশেই লালিতপালিত। যার দরুন এগুলোকে কোন ক্ষতিকর ফিড দেওয়াই হয় না, এরা ঘুরে ঘুরে প্রাকৃতিক খাবারই খায়। গৃহস্থালি পরিবার গুলো থেকে সংগ্রহ করে সম্পূর্ণ শরিয়াহ সম্মত উপায়ে অর্থাৎ হালাল ভাবে জবাই করা হয়। খুব ভালভাবে পরিষ্কার করা থাকবে এবং নাড়িভুঁড়ি থাকবে না কেবল হাড় এবং গোসত থাকবে।
মুরগির মাংসের উপকারিতা –
১। এতে রয়েছে উচ্চমানের প্রোটিন যা পেশি গঠনে ভূমিকা রাখে।
২। এগুলো প্রাকৃতিক পরিবেশে বেড়ে উঠায় এদের গৃহীত খাবার থাকে সম্পূর্ণ নিরাপদ। ফলে এগুলো গ্রহণে দেহে কোন ক্ষতিকর প্রভাব পরে না।
৩। এগুলোতে চর্বির পরিমাণ কম থাকে এবং মাংসল অংশ বেশি থাকে।
৪। এতে আছে ট্রিপ্টোফ্যান যা স্ট্রেস কমাতে ভূমিকা রাখে।
৫। এর স্যুপ দেহের জন্য বেশ উপকারী।
৬। এটি ফসফরাস সমৃদ্ধ যা হাড় মজবুত করতে সহায়তা করা।
৭। উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ হওয়ায় শিশুদের জন্য বেশ ভালো।
খাস দেশি মুরগি কেনো নিবেন?
১। মানিকগঞ্জ থেকে সংগৃহীত। সেখানের গ্রামে পালিত মুরগি সংগ্রহ করে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।
২। এদের কোন ধরনের ক্ষতকর ফিড দেওয়া হয় না। এরা প্রকৃতিতে ঘুরে ঘুরে খাবার সংগ্রহ করে। ফলে এদের দেহে কোন ক্ষতিকর উপাদান জমে থাকার সম্ভাবনা থাকে না।
৩। সম্পূর্ণ শরিয়াহ সম্মত উপায়ে অর্থাৎ হালাল ভাবে জবাই করা হয়।
৪। চামড়া সহ প্রসেসিং করে দেওয়া হয়।
৫। প্রতিটি মুরগি হাতে পরিষ্কার করা হয়। আগে নাড়ীভুঁড়ি বের করে ফেলা হয় এরপর পশম ছাড়ানো হয়।
৬। প্রসেসিং করার পর হাঁড় এবং মাংস সহ প্রতিটি মুরগির ওজন ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রাম পর্যন্ত হয়।
Got The Question About This Product?
You must be logged in to post a comment.
আল্লাহ্ আপনাদের ব্যাবসায় বারাকাহ্ দেক। দেশি মুরগিটা অনেক ভাল লাগে।
আলহামদুলিল্লাহ স্যার।