Black seed honey is made naturally by collecting the nectar of Kalijira flowers during the Kalijira season. In terms of taste, it is very similar to date molasses. And it looks a bit black.
WHAT SETS BLACK SEED HONEY APART:
- ensures NO PROCESSING, NO MOISTURE, NO ADULTERATION
- DIRECTLY COLLECTED from Beehive to ensure authenticity
- Only CONTRACTED, SEASONED ‘MOUALIS’ (Honey Collectors) do the job
- MATURED & ‘A-Grade’ honey to ascertain Quality
NUTRITIONAL GAINS & WELLNESS ADVANTAGES:
- A very good source of antioxidants.
- Has antibacterial and anti-inflammatory properties.
- Good source of iodine, copper and zinc.
- Helps in speeding up digestion.
- It plays a role in eliminating anemia.
- Works very well in relieving acidity.
- Effective in solving asthma and lung problems.
- Works great to relieve cold, cough, sore throat.
- Controls High blood pressure.
কালিজিরা মধু (Black Seed Honey) বিশ্বের অন্যতম সেরা মধু হিসেবে বিবেচিত হয়। কালিজিরাকে বলা হয় মৃত্যু ব্যতিত সকল রোগের ঔষধ। এই মধু মূলত কালিজিরা ফুল থেকে আগত মধু। অর্থাৎ কালিজিরার মৌসুমে এর ফুলের নেক্টার সংগ্রহ করে প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হওয়া মধু। স্বাদের দিক দিয়ে এটি অনেকটা খেজুর গুড়ের মতন। আর দেখতে এটি খানিকটা কালো রঙের হয়ে থাকে।
মধুর উপকারিতা
১। এতে রয়েছে বেশ কিছু খনিজ উপাদান যা শারীরিক সুস্থতা প্রদানে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
২। দেহে তাপ ও শক্তির যোগান দেয়।
৩। হজমক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে হজমে সহায়তা করে।
৪। অ্যাসিডিটি উপশমে বেশ ভালো কাজ করে।
৫। কোষ্ঠ্যকাঠিন্য এবং ডায়রিয়াতেও এটি বেশ উপযোগী।
৬। দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে দেহকে সুরক্ষিত রাখে।
৭। ঘুমের সমস্যা সমাধানে এটি বেশ ভালো কাজ করে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে এক চা চামচ মধু হতে পারে অনিদ্রার ক্ষেত্রে বিশেষ কার্যকরী।
৮। রক্তশূন্যতা দূর করে ভূমিকা রাখে।
৯। দেহের পানিশূন্যতা দূর করতে ভূমিকা রাখে।
১০। অতিরিক্ত মেদ কমিয়ে ওজন হ্রাসে ভূমিকা রাখে।
১১। ত্বক মসৃণ ও সজীব রাখতে কাজ করে এটি।
১২। রূপচর্চায় এক বহুল ব্যবহৃত উপাদান।
১৩। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেশ ভালো কাজ করে।
১৪। হাঁপানি ও ফুসফুসের সমস্যা সমাধানে কার্যকরী।
১৫। সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা দূর করতে চমৎকার কাজ করে।
খাস ফুডের কালিজিরা মধু (Black Seed Honey) কেনো নিবেন?
১। কালিজিরা ফুলের নেকটার থেকে সংগৃহীত মধুর নিশ্চয়তা।
২। শতভাগ খাঁটি মধুর নিশ্চয়তা।
৩। মধু সংগ্রহ থেকে প্যাকেজিং পর্যন্ত কার্যাবলী নিজস্ব তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন করা হয়।
Got The Question About This Product?
You must be logged in to post a comment.
1kg ki 1 jar a dibien?
.
জি না, ১ কেজি নিলে ৫০০ গ্রামের দুইটি জার পাবেন স্যার।
আমি প্রোডাক্ট নেয়ার পর পরীক্ষা করবো যদি ভাল হয় তাহলে বেশি করে অর্ডার করবো ইনশাআল্লাহ্ কিন্তু যদি কোন প্রবলেম ফেস করি সে ক্ষেত্রে করনীয় কি?
ইনশাআল্লাহ্, আমরা আপনাকে শতভাগ খাঁটি পণ্যের নিশ্চয়তা প্রদান করছি। আপনি আস্থার সাথে অর্ডার করতে পারেন। যেকোন সমস্যার ক্ষেত্রে আমাদের রিপ্লেস-রিফান্ডের ব্যবস্থা রয়েছে।
I bought it. Test just like akher gurr, smells like ahkher gurr. Is it really honey or not only god knows. How do I make sure?
You can be sure that we are offering 100% pure honey. Kalijira flower honey is dark in color, and not easily crystallized. There is a slight smell of molasses. This honey may have onion and shimul nectar.
1. Is it raw or processed honey?
2. If I order 250gm, will it be delivered in a glass jar or plastic jar?
3. How many days did you stock this very Black Seed Honey before delivering to the customer?
Sir, thanks for your question. Answers to the questions are given below-
1. Sir, all our honey is Raw. No processing is done.
2. If you order 250 grams of honey, you will get it in a glass jar.
3. Generally we collect honey once a year in certain season. Black seed honey we collected last season.
If you have any further queries, Kindly message us through web chat or call us – 09612002255.
কিন্তু বাজারে নকল মধুর ভীড়ে আসল মধু চেনা দায়। আর নকল দিয়ে কী আর আসলের কাজ হয়? তবে নকল মধু চেনার খুব সহজ কিছু উপায় অবশ্য রয়েছে। জেনে নিন।
* আসল মধু ঘন ও অনেক বেশি আঠালো হয়, অপরদিকে নকল মধু হয় পাতলা ও কম আঠালো। তাই হাতের আঙুলে একটু মধু নিয়ে তা ঘন কিনা, বুঝে নিতে পারেন। কম ঘন ও কম আঠালো হলে নিশ্চিত থাকতে পারেন তা নকল।
* এক গ্লাস পানিতে এক চামচ পরিমাণ মধু দিন। তার পর আস্তে আস্তে গ্লাসটি নাড়া দিন। মধু পানির সঙ্গে মিশে গেলে নিশ্চিত হবেন সেটা ভেজাল মধু। আর মধু যদি ছোট পিণ্ডের মতো গ্লাসের পানিতে ছড়িয়ে যায়, তা হলে বুঝবেন সেটি খাঁটি মধু।
* মধু চেনার অন্যতম উপায় হচ্ছে, ফেনা। আসল মধুতে ফেনা হয় না। নকল মধুতে ফেনা হয়। কিছুটা মধু নিয়ে তাতে অল্প পানি ও দুই থেকে তিন ভিনেগার মেশান। যদি ফেনার মতো কিছু তৈরি হয়, তাহলে মধুটি নকল।
* নকল মধু চেনার আরেকটা সহজ উপায় হচ্ছে, নকল মধুতে সহজে আগুনে ধরে না কিন্তু আসল মধুতে দ্রুত আগুন ধরে। একটু তুলো মধুতে ভিজিয়ে ম্যাচ দিয়ে তুলোটিতে আগুন ধরান। যদি দ্রুত আগুন না ধরে তাহলে বুঝবেন মধুটি নকল।
* বেশ কিছুদিন ঘরে রেখে দিলে মধুতে চিনি জমতেই পারে। কিন্তু বয়ামসহ মধু গরম পানিতে কিছুক্ষণ রেখে দেখুন, এই চিনি গলে মধু আবার স্বাভাবিক হয়ে আসবে। কিন্তু নকল মধুর ক্ষেত্রে এটা হবে না।
* এক টুকরো ব্লটিং পেপার নিন, তাতে কয়েক ফোঁটা মধু দিন। যদি কাগজ তা সম্পূর্ণ শুষে নেয়, বুঝবেন মধুটি খাঁটি নয়।
* এক টুকরো সাদা কাপড়ে মধু মাখান। আধ ঘণ্টা রাখুন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। যদি দাগ থেকে যায়, বুঝবেন মধুটি খাঁটি নয়।
Ei test gula pass korte parbe apnar modhu… ami nisilam…. but mone hocche korte pare na ba parbe na
স্যার, দুঃখিত। মধু নিয়ে আপনার উল্লেখিত পরীক্ষা গুলোর কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। মধু ভেজাল না খাঁটি তা একমাত্র ল্যাবটেস্ট করেই প্রমাণ করতে পারবেন। এছাড়া এরকম অনেক টেস্ট প্রচলিত আছে যেখানে ভেজাল মধুও সেই টেস্টে উত্তীর্ণ হতে পারে।
খাঁটি মধুর নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য আছে, যেগুলো জানা থাকা জরুরি। যেমন:
১. মধুর উপরের স্তরে হালকা ফেনা হওয়া,
২. গ্যাস হওয়া,
৩. গাদ জমা,
৪. তলানীতে চিনিরমত পদার্থ জমা (যা মুলত সুক্রোজ ও গ্লুকোজ),
৫. মধু পাতলাও হতে পারে, যেমন বরই ফুলের মধুতে ময়েশ্চারের পরিমাণ বেশি থাকে এজন্য পাতলা হয় এবং প্রচুর গ্যাস হয়।
সমাজে প্রচলিত আসল মধু চেনার বিভিন্ন পরীক্ষার রকমফের:
সবচেয়ে সহজে মানুষ যেটা করতে চায় তা হলো ইউটিউব দেখে মধু পরীক্ষার চেষ্টা করা। ইউটিউবে আসল মধু চেনা বা পরীক্ষা করার উপায়ের বিভিন্ন ভিডিও দেখে মধু টেস্ট শুরু করে দেয় মধুর ক্রেতারা। এভাবে আসলে অনেক খাঁটি মানের মধুকে ভেজাল প্রমাণ করে অনেক সময়।
মধু কখনই জমে না, যদি জমে তাহলে তা ভেজাল; মধুতে পিপড়া লাগেনা, লাগলে তা ভেজাল; মধুর ফোঁটা হাতের বৃদ্ধাংগুলির নখের উপর রেখে পরীক্ষা করে, পড়ে গেলে তা খাঁটি নয়; আবার পানিতে মিশিয়ে পরীক্ষা করে, খাটি হলে গলে যাবে না বা পানির সাথে কোনোভাবেই মিশবে না, ইত্যাদি ইত্যাদি। অনেক সময় অনেকেই বলেন যে, মৌ চাষীরা মৌমাছিকে চিনি খাইয়ে মধু তৈরি করে থাকে।
অনেকেই মধুর নানা ধরণের পরীক্ষার কথা বলেন, যা আসলে মধুর ধরণভেদে ভিন্ন-ভিন্ন ফলাফল প্রদান করে থাকে। এক্ষেত্রে জেনে রাখা উচিৎ – এসব প্রচলিত পরীক্ষা পদ্ধতি আদৌ সঠিক নয়, বিজ্ঞানসম্মতও নয়।
খাঁটি মধু চেনার উপায় নিয়ে প্রচলিত পরীক্ষা পদ্ধতিগুলো সঠিক নয়:
• অনেকের ধারণা খাঁটি মধু কখনোই জমাট বাধে না। কিন্তু তা সঠিক নয়। মধুর প্রধান উপাদানগুলোর মধ্যে আছে সুক্রোজ এবং গ্লুকোজ। গ্লুকোজ সুযোগ পেলে জমাট বাধবেই। একে বলে ক্রিসটালাইজেশন। বিভিন্ন কারণে বিভিন্ন ফুলের মধু জমাট বাধতে দেরী হতে পারে। যেমন – আসল সুন্দরবনের মধুতে পানির পরিমাণ বেশি হওয়ায় এটা জমাট বাধে না। কিন্তু যে মধুতে পানির পরিমান কম থাকে, তা সময়ের সাথে সাথে ক্রিস্টালাইজড হতে শুরু করে। বিভিন্ন ফুলের মধুর গ্রেড কম বেশির কারণে বা ময়েশ্চারের কম বেশির কারণে জমাট বাধতে সময় নেয়।
• আবার, মধুর ঘনত্ব-ভিত্তিক টেস্টের বিষয়টি ভিত্তিহীন। কারণ, মধু পাতলাও হতে পারে। যেমন – বরই ফুলের মধুতে ময়েশ্চারের পরিমাণ বেশি থাকে, এজন্য তা পাতলা হয় এবং প্রচুর গ্যাস হয়। সিজনাল কারণে ময়েসচারের তারতম্য থাকলে মধুর ঘনত্ব পরিবর্তন খুবই স্বাভাবিক। একারণে পানিতে ঢেলে পরীক্ষা, আঙ্গুলের নখে নিয়ে পরীক্ষা, টিস্যু বা নিউজপ্রিন্ট কাগজে নিয়ে পরীক্ষা করার ফলাফল মোটেও সঠিক ফলাফল দিতে সক্ষম নয়।
• মধুতে আগুন ধরলে আসল মধু, ধারণাটি সম্পূর্ণ অমূলক। মধুর সাথে মোম মিশিয়ে যদি তাতে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয় তবে মধুতে খুব সহজেই আগুন জ্বলবে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, এই মোমটা যদি মধুতে না মিশিয়ে চিনির শিরাতে মিশিয়ে দেই, তাহলেও একই ফল পাবেন। বিশ্বাস না হলে নিজেই পরীক্ষা করে দেখুন।
আশা করি খাঁটি মধু চেনার উপায় সম্পর্কে আপনাদের ভালো ধারণা দিতে পেরেছি।