চালের গুঁড়ার সুজি (Suji) আর বাজারে প্রাপ্ত সাধারণ সুজির মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে সাধারণ সুজি গম থেকে প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে প্রস্তুত করা হয়। আর চালের গুঁড়ার সুজি সিদ্ধ চাল থেকে প্রস্তুত করা হয়। চালের গুঁড়ার সুজি নানান ধরনের খাবার বিশেষ করে পিঠা তৈরিতে বহুল ব্যবহৃত একটি উপাদান। সাধারনত বাজার থেকে কেনা সুজি থেকে সেই আসল স্বাদ ও ঘ্রাণ আমরা পাইনা। তাইতো একেবারে গ্রামীণ পরিবেশে তৈরি চালের গুঁড়ার সুজি আমরা তৈরি করেছি আপনাদের জন্য। যা দিয়ে আপনি আপনার পছন্দমতো নানা পদ তৈরি করতে পারবেন। আর হ্যাঁ আমাদের প্রক্রিয়াজাত স্বাস্থ্যসম্মত পদ্ধতিতে করা হয় তাই পুষ্টিগুণও থাকে অক্ষুন্ন।
চালের গুঁড়ার সুজির পুষ্টিগুণ
১। যে কোন সময় শরীরের শক্তি যোগাতে সুজি খেতে পারেন। সুজি খাবার পরপরই আপনার কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
২। উচ্চ পরিমাণে ফাইবার ও সোডিয়াম থাকার ফলে এতি আপনার ডায়েট তালিকাও কার্যকর রাখবে।
৩। সুজির গ্লাইসেমিক ইনডেক্স তুলনামূলক কম তাই ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য উপকারী এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে।
৪। এতে জিংকের উপস্থিতি থাকায় ইমিউনিটি সিস্টেমেও উন্নতি হয়।
৫। সুজিতে ২৫ শতাংশ হারে ফসফরাস ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে, যা হাড় শক্ত করতে সাহায্য করে।
৬। এছাড়াও এতে রয়েছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও বিভিন্ন ধরনের মিনারেলস যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
কেন খাবেন খাস ফুডের চালের গুঁড়ার সুজি (Suji)
- সেরা মানের দানাযুক্ত সুজি
- বাছাই করা চাল থেকে তৈরি
- উৎপাদন প্রক্রিয়ায় থাকে নিজস্ব তদারকি
- পুষ্টি সমৃদ্ধ একটি খাবার
- আতপ চাল দুইবার সিদ্ধ করে এই সুজি প্রস্তুত করা হয়।
- এতে কোনরূপ ভেজাল যেমন গমের গুঁড়া মেশানো হয় না। ফলে এর স্বাদ ও মান থাকে অটুট।
খাস ফুডের চালের গুঁড়ার সুজির মেয়াদ থাকে ৬ মাস পর্যন্ত।
Got The Question About This Product?
You must be logged in to post a comment.
সুজির মেয়াদ কত দিন থাক্ব?
সুজির মেয়াদ প্যাকেটজাত অবস্থায় প্যাকেজিং এর দিন থেকে ৬ মাস পর্যন্ত দেয়া হয়। তবে আমরা এটা সংরক্ষণে কোন সংরক্ষক ব্যবহার করিনা। তাই নেয়ার পর দ্রুত খেয়ে ফেলাই উত্তম।