কৃষি প্রধান দেশে চাল আমাদের নিত্যকার জীবনের এক অপরিহার্য উপাদান। আমাদের প্রতিদিনকার মোট ক্যালরির বেশিরভাগ অংশই আসে চাল বা ভাত থেকে। ভাতের জন্য আমরা অনেক ধরনের চাল বেছে নিলেও দিনাজপুরের কাটারিভোগ জাতের চালের ভাত ঝরঝরে, সুস্বাদু, দেখতে সরু ধরনের হওয়ায় এটি জায়গা করে নেয় পছন্দের তালিকায়। এই চাল দিনাজপুরের বিভিন্ন অঞ্চলের বেলে দোঁআশ মাটিতে উৎপন্ন হয় যা ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে আখ্যায়িত। এই চাল আপনাকে দিবে ফাইবার বা খাদ্য আঁশ যা আপনার শরীরকে রাখবে সুস্থ্য ও রোগমুক্ত।
কাটারিভোগ চালের বিশেষত্ব :
১. এটি সুগন্ধি, সরু ও সিদ্ধ চাল।
২. রান্নার পরে ভাত সাদা, লম্বাটে, ঝরঝরে এবং সুস্বাদু হয়।
৩. এটি হোলগ্রেইন চাল এবং কমদামী ও কাটিং, পলিশিং করা বিভিন্ন চালের মিশ্রণ মুক্ত।
৪. হাস্কিং মিলে ভাঙ্গানো হয় বলে চালের ফাইবার এবং জার্ম লেয়ার বিদ্যমান থাকে।
৫. উৎপাদন প্রক্রিয়া এবং প্যাকেজিং করা হয় নিজস্ব চাতালে।
৬. চাল বেশিদিন সংরক্ষণ বা চকচকে করার জন্য কোন কেমিক্যাল বা হোয়াইটেনিং এজেন্ট ব্যবহার করা হয়না।
৭. ধান ভালোভাবে শুকানো হয় বলে চালে আদ্রতা কম থাকে, ফলে ওজনে সাশ্রয়ী হয়।
৮. ধান রোদে শুকানো হয় অটো রাইসমিলের মতো মেকানিক্যাল ড্রায়ারে শুকানো হয় না।
কেন খাবেন খাস ফুডের কাটারিভোগ চাল :
১। উৎপাদন প্রক্রিয়া এবং প্যাকেজিংয়ে নিজস্ব তদারকি।
২। চাল সংরক্ষণ বা চকচকে করার জন্য কোন কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়না।
৩। ফুড গ্রেড ম্যাটেরিয়ালের প্যাকেজিং।
৪। এই চালের ধান দিনাজপুরে উৎপাদিত হয় এবং আমাদের নিজস্ব ফ্যাক্টরী বগুড়াতে চালের প্রক্রিয়াকরণ করা হয়।
কতদিন ভালো থাকবে?
সিদ্ধ এই চাল এর আর্দ্রতা কম হওয়ায় শুষ্ক ও এয়ারটাইট পাত্রে রাখলে ৬ মাস পর্যন্ত ভালো থাকে । আর রান্নার পর এই চালের ভাত প্রায় ৮-১০ ঘন্টা ভালো থাকে।
Got The Question About This Product?
You must be logged in to post a comment.