আমাদের নিরাপদ ডিম উৎপাদনের ফার্মটি ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল উপজেলার বৈলরে অবস্থিত। নিরাপদ এই জন্যই বলা যেহেতু লালন-পালনের কোন পর্যায়েই কোন ধরণের ক্ষতিকারক মেডিসিন ব্যবহার করা হয় না এবং এন্টিবায়োটিক রেসিডিউ মুক্ত। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এর এনিম্যাল হাজবেন্ডরি ফ্যাকাল্টি থেকে গ্রাজুয়েশন শেষ করা কয়েকজন তরুণ ছাত্রের স্বপ্নের প্রজেক্ট এই ফার্ম যার সাথে খাস ফুড তাদের নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথে আরেক ধাপ এগিয়ে নিতে যুক্ত হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ্। কঠোর মান নিয়ন্ত্রণ এবং স্বাস্থ্যকর পদ্ধতিতে উৎপাদন করছি আমাদের এই ন্যাচারাল ডিম।
ন্যাচারাল ডিম (Natural Egg) এর উপকারিতা
১। গর্ভবতী মা ও শিশুর বিকাশে ও ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে সহায়ক।
২। হৃদপিন্ডের সুস্থতায় ভূমিকা রাখে।
৩। প্রোটিন, ক্যালরি ও অ্যামাইনো এসিডের ভালো উৎস।
৪। মুরগির ফিড পুষ্টিকর উপাদানে ভরপুর বিধায় এই ডিম দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে।
৫। বাড়ন্ত শিশুর দৈহিক ও মানসিক বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ সম্পন্ন।
৬। বয়স্কদের জয়েন্ট পেইন ও ক্ষয়রোগ প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।
৭। অ্যান্টিবায়োটিক রেসিডিউ মুক্ত, ক্রোমিয়াম এবং অন্যান্য ক্ষতিকারক উপাদান মুক্ত।
৮। কোলেস্টেরলের পরিমাণ তুলনামূলক কম।
৯। শিশুর হাড় গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান সমৃদ্ধ।
১০। মাইগ্রেন, নিম্ন রক্তচাপের মতন শারীরিক সমস্যার বিরুদ্ধে কার্যকরী।
কেনো নিবেন খাস ফুডের ন্যাচারাল ডিম?
১.নিজস্ব ফার্মে উন্নত ব্যবস্থাপনায় পালন করা হয়।
২.নিজস্ব রেশনে তৈরিকৃত ফিড খাওয়ানো হয়।
৩.আমাদের মুরগির ফিডে গ্রোথ প্রোমোটার,স্টেরয়েড, ভারী পদার্থ কিংবা কোন প্রকার সিন্থেটিক মেডিসিন ব্যবহার করা হয় না।
৪.বায়োসিকিউরিটি দৃঢ়ভাবে মেনে চলা হয়।
৫.জৈব নিরাপত্তা কঠোরভাবে মেনে চলা হয়।
ডিমের বৈশিষ্ট:
১। আমাদের মুরগির ডিম স্যালমোনিলা এবং ই–কলাই ব্যাক্টেরিয়া মুক্ত।
২। ডিম সংগ্রহের পর তা মেশিনের মাধ্যমে ধোয়া হয় এবং জীবানুমক্ত করা হয়।
৩। ভাল মানের ডিম বাছাই করে প্যাক করা হয়।
৪। এন্টিবায়োটিকের প্রভাব মুক্ত।
মেয়াদ: প্যাকেজিং তারিখ থেকে ২১ দিন পর্যন্ত এই ডিম গ্রহণ করতে পারবেন।
সংরক্ষণ প্রণালী: ৪ ডিগ্রী সে. তাপমাত্রার নিচে সংরক্ষণ করুন। রিসিভের পর দ্রুত ফ্রিজের নরমাল টেম্পারেচারের মূল অংশে রাখুন।
khaasfood (verified owner) –
খেতে ভালোই।