ওমেগা – ৩ ডিম (Omega – 3 egg) এর ব্যপারে সবারই কিছুটা কৌতুহল কাজ করে। এটার বিশেষত্ব জানার পূর্বে ওমেগা – ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সম্পর্কে জানা প্রয়োজন।
ওমেগা – ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মানবদেহের জন্য অত্যাবশকীয় একটি উপাদান। এটা মানুষের শরীরে উৎপাদিত হয়না, খাবারের মাধ্যমে এটি আমাদের শরীরে আসে। তবে দৈনন্দিন খাবার থেকে এর প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা সহজ নয়। কেননা সামুদ্রিক বিভিন্ন মাছে এই উপাদান অধিক পরিমাণে পাওয়া যায়। কিন্তু এই সামুদ্রিক মাছ তো সকলের নাগালের মধ্যে আনা সম্ভব নয়৷ তবে ওমেগা – ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড তো আনা সম্ভব। এরই প্রেক্ষিতে আমরা চেষ্টা করেছি মুরগীর ডিমের মাধ্যমে এই উপাদানটি নিশ্চিত করতে। মুরগিকে ওমেগা-থ্রি সমৃদ্ধ খাবার যেমন, ওমেগা-থ্রি সমৃদ্ধ বীজ, সামুদ্রিক মাছের তেল, ভিটামিন, মিনারেলস, খনিজ লবণ, বিভিন্ন হারবাল বিভিন্ন মাত্রায় দিয়ে, নিবিড় পর্যবেক্ষণ ও পরিচর্যার মাধ্যমে ওমেগা-থ্রি সমৃদ্ধ ডিম উৎপাদন করা হয়ে থাকে। আর এই মুরগির ডিমগুলোকে বলা হয় ওমেগা-৩ ডিম।
ওমেগা – ৩ ডিম (Omega – 3 egg) এর প্রয়োজনীয়তা –
১। গর্ভাবস্থায় ও শিশুকালে মস্তিষ্কের উন্নতি ঘটায়।
২। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
৩। ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।
৪। চোখের স্বাস্থ্য ভালো করে।
৫। ত্বক সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
৬। হতাশা ও উদ্বেগ কমাতে সহায়তা করে।
যে কারণে খাস ওমেগা – ৩ ডিম ব্যতিক্রম
১। ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ যা দেহের জন্য অত্যাবশ্যকীয় উপাদান।
২। অ্যন্টিবায়োটিক রেসিডিউ, সীসা, ক্রোমিয়াম ও ক্যাডমিয়ামের মতন ভারী ধাতুর প্রভাব মুক্ত।
৩। সবধরণের ক্ষতিকর উপাদান মুক্ত।
৪। হার্বাল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ।
৫। ল্যাবে পরীক্ষিত।
Got The Question About This Product?
You must be logged in to post a comment.