Organic Egg is the production of eggs through organic way. In this process, the hens are fed fully organic feed. No chemical-mix or artificial foods, no medicine base food, and of course no adulterate foods are supplied to the hens in the process of producing Organic Egg.
According to the United States Department of Agriculture, organic means that the laying hens must have access to the outdoors and cannot be raised in cages. Just regular shedding can happen inside the group; constrained shedding isn’t permitted. Natural accreditation likewise requires upkeep of fundamental creature government assistance norms.
Again, the chickens are not genetically modify, nor can their feed is. And in such a safe way the eggs are produced, to offer you with huge health benefit
eggs – costs a bit more than the eggs in the market, as the cheap eggs are produced with cheap, chemical mixed and adulterated foods and supplies.
Organic Eggs Health Benefits:
1. Omega 3 & herbal character enriched
2. Antibiotic free
3. Chromium free
4. Low cholesterol
Why Khaas Food’s Organic Eggs ?
* Adulteration and Chemical free.
* Produced and collected with direct supervision.
* Make in healthy way.
* Full of natural nutrients.
Order on Khaas Food is very easy !!
To order your required products with guaranteed purity – follow any of the steps below, and we will do the rest for you with care!
Got The Question About This Product?
You must be logged in to post a comment.
what is the difference between organic egg and natural egg?
অর্গানিক ডিমঃ
একদিনের মুরগীর বাচ্চাকে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে লালন পালন করা হয় ফলে উৎপাদিত ডিমে কোনো প্রকার এন্টিবায়োটিক বা রাসায়নিক ক্ষতিকর উপাদান থাকে না। এই ডিমে আছে ভেষজ উপাদানের নির্যাস এবং গুণাবলী। এর ফলে এই ডিম বাজারের সাধারণ ডিম থেকে অনেক বেশি পুষ্টিগুণ সম্পন্ন। এই মুরগী গুলোর খাবার তৈরি করা হয় মধু, কালিজিরা, হলুদ এবং মেথির মত ৫২ টি ভেষজ উপাদান দিয়ে আর এদের রোগ হলে এন্টিবায়োটিকের পরিবর্তে খাওয়ানো হয় হোমিওপ্যাথি।
অরগানিক ডিমের উপাদান
অর্গানিক ডিমের উৎপাদন খরচ কিছুটা বেশি। আর অরগানিক ডিম উৎপাদনের জন্য মুরগীকে একটা নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়ানো হয়। বাজারে যে মুরগীর ডিম পাওয়া যায় সেই মুরগীকে কতটুকু স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ানো হয়, সেটা নিয়ে দ্বিধা থেকে যায়। অপরদিকে আমাদের মুরগীগুলোর খাবার তৈরি করা হয় মধু, কালিজিরা, হলুদ এবং মেথির মত ৫২ টি ভেষজ উপাদান দিয়ে আর এদের রোগ হলে এন্টিবায়োটিকের পরিবর্তে খাওয়ানো হয় হোমিওপ্যাথি।
উপকারিতাঃ
১। গর্ভবতী মা-শিশুর বিকাশে ও ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে এ ডিম সহায়ক।
২। অর্গানিক ডিম ওমেগা থ্রি এবং হারবাল গুণাবলী সম্পন্ন।
৩। প্রোটিন, ক্যালরি ও অ্যামাইনো এসিড ৫০ % অতিরিক্ত তাই রোগ প্রতিরোধী।
৪। বাডন্ত শিশুর দৈহিক ও বুদ্ধি বিকাশে, হাড়ের গঠণে প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ সম্পন্ন ।
৫। বয়স্কদের জয়েন্ট পেইন, মাইগ্রেন ও ক্ষয় প্রতিরোধে সহায়তা করেজ।
৬। এন্টিবায়োটিক ও ক্রোমিয়াম ফ্রি এবং ক্ষতিকর LDL কোলেস্টেরলের পরিমাণ কম, তাই হার্টকে সতেজ রাখে।
খাস ন্যাচারাল ডিমঃ
আমাদের লেয়ার মুরগীকে আমরা বিভিন্ন খাদ্যশস্য এবং হারবাল উপাদান দিয়ে তৈরি করা খাবার দিয়ে থাকি। মুরগিকে নিরামিষ খাবার খাওয়ানো হয়। আমাদের মুরগির ডিম স্যালমোনিলা এবং ই-কলাই ব্যাক্টেরিয়া মুক্ত। ডিম সংগ্রহের পর তা মেশিনের মাধ্যমে ধোয়া হয় এবং জীবানুমক্ত করা হয়।
আমাদের মুরগি পালনের কিছু বৈশিষ্টঃ
১.নিজস্ব ফার্মে উন্নত ব্যবস্থাপনায় পালন করা হয়।
২.নিজস্ব রেশনে তৈরিকৃত ফিড খাওয়ানো হয়।
৩.আমাদের মুরগিকে বা ফিডে অ্যান্টিবায়োটিক, গ্রোথ প্রোমোটার,স্টেরয়েড, ভারী পদার্থ কিংবা কোন প্রকার সিন্থেটিক মেডিসিন ব্যবহার করা হয় না।
৪.বায়োসিকিউরিটি দৃঢ়ভাবে মেনে চলা হয়।
৫.জৈব নিরাপত্তা কঠোরভাবে মেনে চলা হয়।
ডিমের বৈশিষ্টঃ
১। আমাদের মুরগির ডিম স্যালমোনিলা এবং ই-কলাই ব্যাক্টেরিয়া মুক্ত।
২। ডিম সংগ্রহের পর তা মেশিনের মাধ্যমে ধোয়া হয় এবং জীবানুমক্ত করা হয়।
৩। ভাল মানের ডিম বাছাই করে প্যাক করা হয়।
৪। এন্টিবায়োটিকের প্রভাব মুক্ত।